কাঁই [কাঈ] বিশেষ্য পদ পরমেশ্বর, ধর্মপথের প্রধান উপাস্য, ব্রহ্মা, পরম ব্রহ্ম; {সং. {(কালো + ঈশ্বর)> কাঈ > কাঁই {(দীর্ঘ স্বরকে হ্রস্ব স্বর করার জন্য চন্দ্রবিন্দু গ্রহণ করা হয়েছে)}}}

ইতিহাসঃ বিগত ২০০১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মহাধীমান বলন কাঁইজি কাঁই পরিভাষাটি আবিষ্কার করেন এবং এর ব্যবহারও আরম্ভ করেন। যেমন মহাত্মা লালন সাঁইজির অধিকাংশ বাণীতে সাঁই পরিভাটির ব্যবহার দেখা যায়, তেমনিভাবে মহাধীমান বলন কাঁইজির নির্মিত ২৭টি পুস্তক/ পুস্তিকার প্রায় সবগুলোতে কাঁই পরিভাষাটির ব্যবহার দেখা যায়। (অবশিষ্টাংশ আলোচনায় দেখুন)।

উদ্ধৃতিঃ ১. কাঁই কাঁইরে মজার খাল কেটেছে ভারি কৌশলে, একবিন্দু জল নাইরে খালে, কাপড় ভিজে ঝাঁপ দিলে।” (বলন তত্ত্বাবলী)।

২. কাঁইয়ের বসতবাড়ি নাইরে ভুবনে, গড়িয়া এ নিখিল সংসার, বিরাজ করে কোনখানে।” (বলন তত্ত্বাবলী)।

৬৭. আত্মতত্ত্ব ভেদ [সৃষ্টিকর্তার পরিচয়] (৭ম খণ্ড); {Introspection Mysteries (Creator's identity) (Part 7)}; লেখক; বলন কাঁইজি; প্রকাশকাল; বইমেলা ২০১৫; সমাচার; ৩৭ পি. কে. রায় রোড; বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০। ISBN; 984-70182-0228-3.